All Menu

৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের সকল স্বাধীনতাকামী মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস

যু্ব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান, সংগৃহীত চিত্র।

সাভার, ঢাকা, ব্রডকাস্টিং নিউজ কর্পোরেশন: যু্ব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান বলেছেন, ৭ মার্চ বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই দিনে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে দাঁড়িয়ে বজ্রকন্ঠে রচনা করেন ১৮ মিনিটের এক মহাকাব্য। এটি শুধুমাত্র একটি ভাষণ ছিলো না, সুদীর্ঘকাল ধরে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ একটি নিপীড়িত, শোষিত, বঞ্চিত জাতির মুক্তির মন্ত্র ছিলো। হাজার বছরের শৃঙ্খল ভাঙার মুক্তির গান ছিলো। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুধু আমাদের জন্য নয়, সারাবিশ্বের স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস। একটি ভাষণ কীভাবে সমগ্র জাতিকে জাগিয়ে তুলতে পারে ও স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে পারে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। তিনি বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ)সাভারে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের বিশ্ব স্বীকৃতি আজ বাঙালি জাতির জন্য সম্মান ও গৌরবের স্মারক। আমি বিশ্বাস করি, ৭ মার্চের ঐতিহাসিক এ ভাষণ আমাদের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করবে। এ ভাষণ ২০৪১ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠনে অনুপ্রেরণা জোগাবে। শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক আবু তাহের মোঃ মাসুদ রানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদান করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোস্তফা কামাল মজুমদার। এসময়ে মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top