All Menu

ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করলে ট্রেনে ধূমপান কমবে

রেল ভবন, ঢাকা, ব্রডকাস্টিং নিউজ কর্পোরেশন: রেলপথ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোঃ জিল্লুল হাকিম বলেছেন, ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করলে ট্রেনে ধূমপানের পরিমাণ কমে যাবে। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ) রেল ভবনের সভা কক্ষে ধুমপান ও তামাকমুক্ত রেল পরিষেবা গড়ে তুলতে সম্মাননা পদক-২০২৩ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন রেলপথ মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন , বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেনকে ধূমপান মুক্ত করার জন্য যে, প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে এই ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই। রেলে বিপুল পরিমাণ যাত্রী যাতায়াত করে। এখানে অল্প জায়গায় অনেক লোক ভ্রমণ করে। ভ্রমণের সময় ধূমপান করা হলে জনগণের মধ্যে এই ধূমপানের ক্ষতির প্রভাবটা বৃদ্ধি পাবে। তাই ট্রেন কে ধূমপান মুক্ত রাখা জরুরী। সাধারণ জনগণ এখন অনেক সচেতন মানুষের মধ্যে ধূমপানের পরিমাণ কমে গেছে বলে আমার মনে হয় । এখন ধূমপানে ঝুঁকে পড়ছে শিক্ষিত লেখাপড়া জানা যুবকরা। তাদের সচেতন করা জরুরী। বাংলাদেশ রেলওয়েকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, প্রকল্পটি যথাযথভাবে হয়েছে বলে আমি মনে করি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে সচেতন করতে পারলে মানুষ যদি আন্তরিক হয়, তাহলে ক্ষতি কমবে।মানুষের মধ্যে যদি এর ক্ষতিকারক প্রভাব নিয়ে প্রচার করে তাদের কে সচেতন করা যায় তাহলে সাধারণ মানুষ অনেক জটিল রোগ থেকে বেঁচে যাবে, বিশেষ করে ক্যান্সার যক্ষাসহ বিভিন্ন রোগ। তিনি বলেন, প্রকল্পের মাধ্যমে যে সচেতনতা বৃদ্ধিতে যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে এই কাজের ফসল হিসেবে ট্রেনে এখন ধূমপান কম হয়। ধূমপান আরো কমা দরকার। আমাদের সুযোগ আছে এক্ষেত্রে কাজ করার। বাংলাদেশ ধূমপানমুক্ত দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক এই কামনা করছি।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top